বিচারিক আদালতের রায় বহাল রাখায় সন্তোষ প্রকাশ করে আবরার ফাহাদের মা রোকেয়া খাতুন বলেন, ‘যদিও আমি জানি, রায়ের পরে আমার যেমন কষ্ট হচ্ছে, যাঁরা আসামির মা, তাঁদেরও কষ্ট হবে। কারণ, কোনো মা-বাবা তাঁদের সন্তানকে সন্ত্রাসী হওয়ার জন্য পাঠাননি। সেই মা-বাবাদের কথা ভেবে আমারও কষ্ট হচ্ছে। তাঁরাও আমার মতো তাঁদের
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় সংশ্লিষ্ট ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদানের রায় পুনর্বহাল করেছে হাইকোর্ট। এ রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি পুনর্বহালকৃত এ রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছে তারা। আজ রোব
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। এ রায়ে সন্তোষ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন আবরার ফাহাদের মা রোকেয়া খাতুন। আজ রোববার দুপুরে হাইকোর্টের রায়ের পর কুষ্টিয়া শহরের নিজ বাসভবনে আজকের পত্রিকাকে তিনি তাঁর সন্তুষ্টির কথা জানান।
মেফতাউল ইসলাম জিয়ন জবানবন্দিতে বলেন, সেদিন রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে রবিন তাঁকে ফোন দিয়ে জানান, শিবিরের এক ছেলেকে আটক করা হয়েছে। তিনি যেন হলের নিচে নামেন। পরে তিনি হলের ২০১১ নম্বর কক্ষে যান। ওই কক্ষে গিয়ে প্রায় ১৫ জন ছাত্রকে দেখেন। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে রবিন আবরারের গালে চড় মেরে মারধর শুরু করেন...
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শিক্ষার্থীরা ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শেরেবাংলা হলের প্রথম তলার সিঁড়িতে আবরারের (২২) প্রাণহীন দেহ পড়ে থাকতে দেখে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসকেরা ৭ অক্টোবর (২০১৯) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এবার আটজন ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পদক দেবে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ শিগগিরই সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় এই পদকের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করবে। এই তালিকায় রয়েছেন আবরার ফাহাদ। এ নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠছে, কেন তাঁকে স্বাধীনতা পদক দেওয়া হবে? এই প্রশ্নের জবাবে মুখ খুলেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
ছাত্রলীগের নির্যাতনে প্রাণ হারানো বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক দেবে সরকার। আজ সোমবার স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার ভেরিফায়েড পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেল থেকে পালিয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ তথ্য জানান আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফায়েজ। এই খবরের
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের হত্যাকাণ্ডে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি বুয়েটের মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী মুনতাসির আল জেমি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের কনডেম সেল থেকে পলায়নের ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে। যেকোনো দিন রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ শুনানি শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করেছিলেন এক আইনজীবী। কিন্তু তৎকালীন অন্তত তিনটি বেঞ্চে চেষ্টা করেও শুনানি করাতে পারেননি রিটকারী। বারবারই বিচারকেরা বিব্রত হয়েছেন। অবশেষে সেই রিটের শুনানি হলো।
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের পরিবারকে কেন ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহিন আলমের করা এক রিট আবেদনের শুনানি হয়। শুনানি শেষে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জাম
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এর জেরে উত্তাল ছাত্র আন্দোলনের মুখে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে ‘জরুরি বিজ্ঞপ্তি’ জারি করে বুয়েট প্রশাসন। এই ঘটনার চার বছর না পেরোতেই হাইকোর্টের আদেশে বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি ফিরতে
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার ঘটনায় বহিষ্কৃত আশিকুল ইসলাম বিটুর ক্লাসে অংশ নেওয়ার প্রতিবাদে ক্লাস বর্জন করে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদারের সামনে অবস্থান নিয়েছে।
সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালতে এ মামলা করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আদেশ পরে দেবেন বলে জানান। বিকেলের দিকে আদালত মামলা খারিজ করে দেন
আজ দুই মামলায় ২৪ জনকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। অন্যদিকে প্রত্যেকের পক্ষে জামিনের আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য ছিল। ২৪ জনকে কারাগার থেকে আদালতের হাজতখানাতেও নেওয়া হয়।
মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিনের দায়ের করা মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেনসহ ২৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম তাঁদের কারাগারে পাঠানো